ঢাকা ০৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনামঃ
বেনাপোলে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মদিন পালন দুমকিতে গভর্নিং বডি নির্বাচনে স্বচ্ছতার দাবিতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সনমান্দী ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ড জামায়াতের সম্মেলন অনুষ্ঠিত বন্দর থানা জামায়াতের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র উপহার রায়পুরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে লক্ষ্য করে গুলি বন্দর থানা কৃষক দলের পক্ষ থেকে মহানগর সাধারণ সম্পাদককে ফুলেল শুভেচ্ছা বাউফলে খাল থেকে সিরাজগঞ্জের এক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার শার্শায় দিনব্যাপি হরেক রকমের পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন নারায়ণগঞ্জ জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক বেনাপোলে বিজিবি ও বিএসএফ এর পতাকা বৈঠক

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

বাংলার শিরোনাম
  • আপডেটঃ ০১:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
  • / 135

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় মদনপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাতের ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে এ পার্কিং ও ফুটপাত দখল করার পেছনে জড়িত রয়েছে পুলিশের সখ্যতা।

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

জানা যায়, বন্দর উপজেলার মদনপুরে বিভিন্ন গাড়ির অবৈধ পার্কিং স্ট্যান্ড রয়েছে। এ ছাড়া মহাসড়কেই বেশিরভাগ জায়গা দখল করে বসে আছে হকাররা। দেখলে বুঝা যাবে না এটা দেশের গুরুত্বপূর্ণ কোনো মহাসড়ক। ফলে এ মহাসড়কে যানজট যেন এক নিত্য সঙ্গি। এ মহাসড়ক দিয়ে কয়েকটি উপজেলার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র স্থান। কাঁচপুর হাইওয়ে থানা কিছুদিন পরপরই এ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু মদনপুর ইস্টাউনে ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ি থাকায় ইনচার্জ হাফিজুর রহমানকে ম্যানেজ করে চলছে ফুটপাত ও সিএনজি পার্কিং।

নাম না প্রকাশ করার শর্তে অনেক হকার ব্যবসায়ী জানান, ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুর রহমান সরাসরি না নিয়ে লোক মারফত টাকা তুলেন ও যখন যে দোকান থেকে যা লাগে তাই নিয়ে যান কোনো টাকা প্রদান না করে।

আমরা এখানে ব্যবসা করে খাই গরীব মানুষ ভয়ে কিছু বলতে পারিনা। আমরা প্রতিবাদ করলে আমাদের রাস্তা থেকে উঠিয়ে দিবে অনেক ভয়-ভীতি প্রদান করেন। এ ছাড়া মদনপুর বাসস্ট্যানের সাথে কয়েকটি হসপিটাল রয়েছে। অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাতের জন্য রোগী নিয়ে হসপিটাল যেতে পৌঁছাতে বিলম্বনা সৃষ্টি হয়। ফলে মাঝে মাঝেই এখানে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার (ওসি) রেজাউল হক জানান, আমরা কিছুদিন পরপরই মহাসড়কের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করি। আমরা অচিরেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এ বিষয়ে আরো জানতে চাইলে ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুর রহমান জানান, এ বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন এর কোনো সত্যতা নেই।

গলাচিপা উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে ১৫ জন ম্যাজিস্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগসঃ

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

আপডেটঃ ০১:০৪:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় মদনপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাতের ব্যবসা জমজমাট হয়ে উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে এ পার্কিং ও ফুটপাত দখল করার পেছনে জড়িত রয়েছে পুলিশের সখ্যতা।

ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এর সখ্যতায় মদনপুরে অবৈধ ফুটপাত বাণিজ্য

জানা যায়, বন্দর উপজেলার মদনপুরে বিভিন্ন গাড়ির অবৈধ পার্কিং স্ট্যান্ড রয়েছে। এ ছাড়া মহাসড়কেই বেশিরভাগ জায়গা দখল করে বসে আছে হকাররা। দেখলে বুঝা যাবে না এটা দেশের গুরুত্বপূর্ণ কোনো মহাসড়ক। ফলে এ মহাসড়কে যানজট যেন এক নিত্য সঙ্গি। এ মহাসড়ক দিয়ে কয়েকটি উপজেলার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র স্থান। কাঁচপুর হাইওয়ে থানা কিছুদিন পরপরই এ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু মদনপুর ইস্টাউনে ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ি থাকায় ইনচার্জ হাফিজুর রহমানকে ম্যানেজ করে চলছে ফুটপাত ও সিএনজি পার্কিং।

নাম না প্রকাশ করার শর্তে অনেক হকার ব্যবসায়ী জানান, ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুর রহমান সরাসরি না নিয়ে লোক মারফত টাকা তুলেন ও যখন যে দোকান থেকে যা লাগে তাই নিয়ে যান কোনো টাকা প্রদান না করে।

আমরা এখানে ব্যবসা করে খাই গরীব মানুষ ভয়ে কিছু বলতে পারিনা। আমরা প্রতিবাদ করলে আমাদের রাস্তা থেকে উঠিয়ে দিবে অনেক ভয়-ভীতি প্রদান করেন। এ ছাড়া মদনপুর বাসস্ট্যানের সাথে কয়েকটি হসপিটাল রয়েছে। অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাতের জন্য রোগী নিয়ে হসপিটাল যেতে পৌঁছাতে বিলম্বনা সৃষ্টি হয়। ফলে মাঝে মাঝেই এখানে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে কাঁচপুর হাইওয়ে থানার (ওসি) রেজাউল হক জানান, আমরা কিছুদিন পরপরই মহাসড়কের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করি। আমরা অচিরেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। এ বিষয়ে আরো জানতে চাইলে ধামগড় পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাফিজুর রহমান জানান, এ বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন এর কোনো সত্যতা নেই।

গলাচিপা উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে ১৫ জন ম্যাজিস্ট