- শফিকুল ইসলাম,নিজস্ব প্রতিনিধিঃবাংলাদেশ মানব কল্যাণ এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমানের জম্মদিন আজ।
তিনি ১৯৯৪ সালের ০১ মে পটুয়াখালী সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়নের চৌদ্দবুরিয়া গ্রামের হাওলাদার পরিবারে কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমান জম্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মাওলানা শামসুল হক পেশায় ছিলেন একজন শিক্ষক। তিন মাস বয়সে কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমান পিতা হারায়। মা মোসাঃ হাজেরা বেগমের পরিচর্যায় ও ভাই বোনের লালিত – পালিত হয়ে বড় হয়। ছয় ভাই দুই বোনের ভিতরে কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমান ছিলেন সবার ছোট। ছোট বেলা থেকেই কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমান গান গল্প কবিতা নাটক লিখতে ভালবাসতেন। পাশাপাশি মানুষের সেবা করা তার ছিলো নেশা, এলাকার লোকজনে খোঁজ খবর নিতেন তাদের বিপদে আপদে সব সময় পাশে থাকতেন।
এলাকার মানুষের কাছে ছোট বেলা থেকে কবি হিসেবে বেশ পরিচিত ছিলেন। সবাই তাকে আদর করে কবি ডাকতেন ও অনেক ভালবাসতেন।
২০১৩ সালে গাজীপুর এসে পেশা হিসাবে সাংবাদিকতা শুরু করেন, পাশাপাশি ইসলামি সংগীত, গান, কবিতা, গল্প লিখেন অনেক নাটকের অভিনয় করে বেশ সুনাম অর্জন করেছেন।
২০২০ সালে তরুণ যুবকদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন মানব সেবার সংগঠন বাংলাদেশ মানব কল্যাণ এসোসিয়েশন। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ মানব কল্যাণ এসোসিয়েশন সংগঠন বাংলাদেশের আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।৬৪ জেলার তরুণ যুবকদের নিয়ে মানব সেবায় কাজ করে যাচ্ছে কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমান। ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলায় কমিটি দিয়ে সংগঠন কে আরো করেছে শক্তিশালী ও গতিময়। সংগঠনে কাজ করে পেয়েছে বাহবা ও মানুষের কাছ থেকে ভালবাসা।
আজ কবি ও সাংবাদিক মোঃ মশিউর রহমানের জম্মদিনের এক সাক্ষাৎকারে বলেন, মানুষ বেঁচে থাকে তার কর্মের মাধ্যমে আমরা একটু চেষ্টা করলে যুগ যুগ ধরে মানুষের মাজে বেঁচে থাকতে পারি শুধু মানব সেবার করার মাধ্যমে। মানব সেবার মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে সেবা করার সুজগ পাওয়া যায় এতে মানুষের পাওয়া যায় ভালবাসা পরকালে আছে শান্তি। তাই আমাদের সকলের উচিত মানব কল্যাণে কাজ করা। আজ আমার জম্মদিনে সকলের কাছে চাই দোয়া বাকিটা জীবন যেন মানুষের সেবা করে যেতে পারি। আল্লাহ তায়ালা যেন বাকিটা জীবন ঋণ মুক্ত, রোগ মুক্ত, অহংকার মুক্ত জীবন দান করেন।যারা আমাকে মেসেঞ্জার ইমু ফেইসবুকে উইস করেছেন সবাইকে জানাই আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
শুভ হউক সকলের দিন আগামী দিনের পথচলা।