ঢাকা ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনামঃ
জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের আগমনে জামায়াত নেতৃবৃন্দের মাঠ পরিদর্শন দশমিনায় অটোচালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার কৃষকলীগ নেতার গুদাম থেকে সরকারি চাল পাচারের সময় ১১ বস্তা চাল জব্দ কুয়াকাটায় বাংলাভিশন প্রতিনিধি মিরনকে কুপিয়ে বাসার সামনে ফেলে রেখে গেছে দুর্বৃত্তরা দুমকীতে অনাহারে থাকা সেই পাঁচ সন্তানের জননীর পাশে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জমজালো আয়োজনে কলাপাড়ায় প্রথম বিভাগ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট’র উদ্বোধন আইনজীবীদের সাথে নারায়ণগঞ্জ মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর মতবিনিময় সভা শার্শায় উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় জমি দখল ও হয়রানী মূলক মিথ্যা মামলার প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন দুমকিতে সিরাজ উদ্দিন আহমেদ স্মৃতি পদক প্রদান

বন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকে রেলওয়ের জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
  • আপডেটঃ ০৫:২৭:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / 120

রেলওয়ের জায়গা দখল

বন্দর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে রেলওয়ের জায়গা দখল করে দোকান স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে টিটুর বিরুদ্ধে। দখল হয়ে যাওয়া সেই জায়গায় পাকা স্থাপনা উঠছে উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তাদের চোঁখের সামনেই।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ট্রাকের মাধ্যমে বালু ফেলে এ খাল দখল করে পাকা দোকান স্থাপনা করা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মচারীদের যোগসাজশে এসব দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে টিটু ১১৮ শতাংশ জায়গা রেলওয়ে থেকে কৃষি লীজ নেন। এরপর থেকে ওই জমির উপর টিনসেড ছাপড়া নির্মাণ করে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা ব্যবসা চালিয়ে আসলেও সেখানে কোনো পাকা স্থাপনা নির্মাণ হয়নি। কিন্তু টিনসেড ছাপড়া ভেঙ্গে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ট্রাকে করে বালু দিয়ে জমি ভরাট করে ওই জায়গায় স্থায়ীভাবে পাকা স্থাপনা মির্মাণ কাজ করে যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে টিটুর ম্যানেজার মুছা জানান, প্রায় ৩০/৩৫ বছর ধরে রেলওয়ে থেকে ১১৮ শতাংশা জায়গা লীজ টিটু সাহেব লীজ নিয়েছে। আমরা লীজকৃত জায়গায় পাকা স্থাপনা নির্মাণ কাজ করে যাচ্ছি। এছাড়াও লীজকৃত জায়গায় পাকা স্থাপনা করা যাবে বলেও তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, গত সপ্তাহে এসিল্যান্ড সরেজিমনে এসে দেখে গেছে এবং লীজের কাগজপত্র নিয়ে গেছি। আপনি প্রয়োজনে এসিল্যান্ড, ইউএনও ও চেয়ারম্যান সাহেবদের সাথে কথা বলতে পারেন।

এবিষয় বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বেলায়েত হোসেন জানান আমি এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য।

এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এ. মুহাইমিন আল জিহান জানান, আমি এই বিষয়টি এখনি দেখতেছি বলে জানান।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগসঃ

বন্দর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকে রেলওয়ের জায়গা দখল করে পাকা স্থাপনা নির্মাণ

আপডেটঃ ০৫:২৭:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বন্দর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে রেলওয়ের জায়গা দখল করে দোকান স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে টিটুর বিরুদ্ধে। দখল হয়ে যাওয়া সেই জায়গায় পাকা স্থাপনা উঠছে উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তাদের চোঁখের সামনেই।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ট্রাকের মাধ্যমে বালু ফেলে এ খাল দখল করে পাকা দোকান স্থাপনা করা হচ্ছে। নেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, রেলওয়ের কর্মকর্তা ও উপজেলা প্রশাসনের কর্মচারীদের যোগসাজশে এসব দোকান নির্মাণ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান ফটকের সামনে বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত গোলাম মোস্তফার ছেলে টিটু ১১৮ শতাংশ জায়গা রেলওয়ে থেকে কৃষি লীজ নেন। এরপর থেকে ওই জমির উপর টিনসেড ছাপড়া নির্মাণ করে বিভিন্ন ব্যবসায়ীরা ব্যবসা চালিয়ে আসলেও সেখানে কোনো পাকা স্থাপনা নির্মাণ হয়নি। কিন্তু টিনসেড ছাপড়া ভেঙ্গে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ট্রাকে করে বালু দিয়ে জমি ভরাট করে ওই জায়গায় স্থায়ীভাবে পাকা স্থাপনা মির্মাণ কাজ করে যাচ্ছে।

এ ব্যাপারে টিটুর ম্যানেজার মুছা জানান, প্রায় ৩০/৩৫ বছর ধরে রেলওয়ে থেকে ১১৮ শতাংশা জায়গা লীজ টিটু সাহেব লীজ নিয়েছে। আমরা লীজকৃত জায়গায় পাকা স্থাপনা নির্মাণ কাজ করে যাচ্ছি। এছাড়াও লীজকৃত জায়গায় পাকা স্থাপনা করা যাবে বলেও তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, গত সপ্তাহে এসিল্যান্ড সরেজিমনে এসে দেখে গেছে এবং লীজের কাগজপত্র নিয়ে গেছি। আপনি প্রয়োজনে এসিল্যান্ড, ইউএনও ও চেয়ারম্যান সাহেবদের সাথে কথা বলতে পারেন।

এবিষয় বন্দর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. বেলায়েত হোসেন জানান আমি এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা প্রশাসনকে অবগত করেছি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য।

এ বিষয়ে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এ. মুহাইমিন আল জিহান জানান, আমি এই বিষয়টি এখনি দেখতেছি বলে জানান।