ঢাকা ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনামঃ
বাউফলে বিএনপির তিন গ্রুপের পৃথক পৃথক দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষতিগ্রস্থদের অবস্থান কর্মসূচি দুমকিতে অসুস্থ মায়ের আর্তনাদ, ভরণপোষণ দেয় না সন্তানরা তাহলে কি টাকার কাছেই বিক্রি হচ্ছে বিএনপির পদ পদবী বেনাপোলে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মদিন পালন দুমকিতে গভর্নিং বডি নির্বাচনে স্বচ্ছতার দাবিতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন সনমান্দী ইউনিয়ন ৫ নং ওয়ার্ড জামায়াতের সম্মেলন অনুষ্ঠিত বন্দর থানা জামায়াতের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র উপহার রায়পুরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে লক্ষ্য করে গুলি বন্দর থানা কৃষক দলের পক্ষ থেকে মহানগর সাধারণ সম্পাদককে ফুলেল শুভেচ্ছা

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে এসপি ও শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
  • আপডেটঃ ১২:২৩:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪
  • / 188

ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে এসপি ও শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।

নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের সুচিয়ারবন্দ এলাকার চিহিৃত মাদক সম্রাট মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনি। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলা রয়েছে প্রায় ১৯টি। এসব মামলা নিয়েই পুলিশের নাকের ডগায় মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বেপরোয়া গতিতে চলছে।

জানা গেছে, মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনিকে আইনের ফাঁকফোকরে যতবারই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছেন ততবারই অল্প সময়ের ব্যবধানে আইনের ফাঁকফোকরে জামিনে বেরিয়ে আসেন মাদক সম্রাট ব্লাক জনি। তার নামে বন্দর থানায় ১৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে মাদক মামলা রয়েছে ৮ এবং ডাকাতিসহ আরও ১১টি মামলা রয়েছে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, ১৯ খানেক মাদক মামলা মাথার উপর ঝুলছে সুচিয়ারবন্দ এলাকার আমান উল্লাহ মিয়ার ছেলে বন্দরের শীর্ষ মাদক সম্রাট মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনি। সে কলাগাছিয়া ইউনিয়েনর বিভিন্ন পয়েন্টে আস্তানা গড়ে মাদকের কারবার দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে। জমজমাট মাদক ব্যবসার কারনে এলাকার যে কোনো স্থানে হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, হেরোইন ও ইয়াবা। এলাকায় মাদক বিক্রি হওয়াটা এখন স্বাভাবিক বলে মনে করে অনেকেই। ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করা না গেলে যুব সমাজ দিনেদিনে খারাপের দিকে ধাবিত হবে বলে শঙ্কায় আছেন অভিভাবকরা।

এলাকাবাসী আরও জানান, কলাগাছিয়া ইউনিয়নের এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা সয়লাব হলেও এগুলো দেখার কেউ নেই। যারা বন্ধ বা প্রতিরোধ করবে তারাই এ ব্যবসায়ীদের সাথে জড়িত হয়ে নিরব ভুমিকা পালন করছে। এ মরণনেশা মাদকে দিন দিন এলাকার তরুণরা আসক্ত হচ্ছে। মাদক সেবনকারীদের উৎপাতের কারণে এলাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে চুরি, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড।

বন্দর থানা ও ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে ব্লাক জনিকে গ্রেফতার করলেও কিছুদিনের জন্য বন্ধ হয় মাদক ব্যবসা। এতে অল্প সময়ের ব্যবধানে আইনের ফাঁকফোকরে জামিনে বেরিয়ে আসেন মাদক সম্রাট ব্লাক জনি। প্রতিনিয়তই চলতে থাকে মাদক ব্যবসা।এলাকাবাসী কেও প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের বাড়ি ঘড়ে হামলা ও ভাংচুর এর স্বীকার হয় ব্লাক জনির বাহিনী দ্বারা।

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক কেনাবেচা বন্ধ করতে জেলা পুলিশ সুপার ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ একেএম শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।

নিউজটি শেয়ার করুন

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে এসপি ও শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা

আপডেটঃ ১২:২৩:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করতে এসপি ও শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।

নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের সুচিয়ারবন্দ এলাকার চিহিৃত মাদক সম্রাট মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনি। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলা রয়েছে প্রায় ১৯টি। এসব মামলা নিয়েই পুলিশের নাকের ডগায় মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বেপরোয়া গতিতে চলছে।

জানা গেছে, মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনিকে আইনের ফাঁকফোকরে যতবারই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করছেন ততবারই অল্প সময়ের ব্যবধানে আইনের ফাঁকফোকরে জামিনে বেরিয়ে আসেন মাদক সম্রাট ব্লাক জনি। তার নামে বন্দর থানায় ১৯টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে মাদক মামলা রয়েছে ৮ এবং ডাকাতিসহ আরও ১১টি মামলা রয়েছে।

এলাকাবাসীর অভিযোগ, ১৯ খানেক মাদক মামলা মাথার উপর ঝুলছে সুচিয়ারবন্দ এলাকার আমান উল্লাহ মিয়ার ছেলে বন্দরের শীর্ষ মাদক সম্রাট মতিউর রহমান জনি ওরফে ব্লাক জনি। সে কলাগাছিয়া ইউনিয়েনর বিভিন্ন পয়েন্টে আস্তানা গড়ে মাদকের কারবার দীর্ঘদিন ধরে করে আসছে। জমজমাট মাদক ব্যবসার কারনে এলাকার যে কোনো স্থানে হাত বাড়ালেই মিলছে গাঁজা, হেরোইন ও ইয়াবা। এলাকায় মাদক বিক্রি হওয়াটা এখন স্বাভাবিক বলে মনে করে অনেকেই। ব্লাক জনির মাদক ব্যবসা বন্ধ করা না গেলে যুব সমাজ দিনেদিনে খারাপের দিকে ধাবিত হবে বলে শঙ্কায় আছেন অভিভাবকরা।

এলাকাবাসী আরও জানান, কলাগাছিয়া ইউনিয়নের এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে হেরোইন, গাঁজা, ইয়াবা সয়লাব হলেও এগুলো দেখার কেউ নেই। যারা বন্ধ বা প্রতিরোধ করবে তারাই এ ব্যবসায়ীদের সাথে জড়িত হয়ে নিরব ভুমিকা পালন করছে। এ মরণনেশা মাদকে দিন দিন এলাকার তরুণরা আসক্ত হচ্ছে। মাদক সেবনকারীদের উৎপাতের কারণে এলাকায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে চুরি, ছিনতাই, মারামারিসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড।

বন্দর থানা ও ডিবি পুলিশ অভিযান চালিয়ে ব্লাক জনিকে গ্রেফতার করলেও কিছুদিনের জন্য বন্ধ হয় মাদক ব্যবসা। এতে অল্প সময়ের ব্যবধানে আইনের ফাঁকফোকরে জামিনে বেরিয়ে আসেন মাদক সম্রাট ব্লাক জনি। প্রতিনিয়তই চলতে থাকে মাদক ব্যবসা।এলাকাবাসী কেও প্রতিবাদ করতে গেলে তাদের বাড়ি ঘড়ে হামলা ও ভাংচুর এর স্বীকার হয় ব্লাক জনির বাহিনী দ্বারা।

মাদক সম্রাট ব্লাক জনির মাদক কেনাবেচা বন্ধ করতে জেলা পুলিশ সুপার ও নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাংসদ একেএম শামীম ওসমানের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।