বন্দর প্রতিনিধিঃ- নির্বাচন কমিশনের দ্বিতীয় দফা তফসিল ঘোষনা অনুযায়ী সারা দেশের ন্যায় আগামী ১১ই সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে বন্দর উপজেলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন।
মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী আলহাজ্ব গাজ্বী এম এ সালাম ব্যাতীত কোন হেভিওয়েট প্রার্থী না থাকায় জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। কারন এবারের নির্বাচনে একক প্রার্থী থাকায় জনগনের মাঝে বিভিন্ন মন্তব্য এবারো বুঝি নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেনা।
মদনপুর ইউনিয়ন জনগনের ধারণা ভোটাধিকার একক প্রার্থীই হরন করে নিয়ে যাবে। তবে মদনপুর ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগনের কথা চিন্তা করেই স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে শেখ রুহুল আমিন রুহুল মনোনয়ন পেপার জমা দিয়েছেন। তার মনোনয়ন পেপার বাতিল করতে প্রতিপক্ষ শত চেষ্টা তদবির চালিয়েছে। এমনকি যাচাই বাছাইয়ের দিন শেখ রুহুলের মনোনয়ন পেপার বাতিল হয়েছে বলে বিভিন্ন কুৎসা রটায়। অথচ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বন্দর উপজেলা নির্বাচন রিটার্নিং অফিসার শেখ রুহুল আমিন রুহুলের মনোনয়ন পেপার বৈধ ঘোষণা করেন।
এবং উপস্থিত সকলেই করতালির মাধ্যমে স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ রুহুল আমিন রুহুলকে স্বাগত জানান। সেই সাথে মদনপুর ইউনিয়নবাসী দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। একে অপরের সাথে গুঞ্জন করতে থাকে এবার বুঝি মদনপুরবাসী তাদের পছন্দের প্রার্থীকে মুল্যবান ভোট দিতে পারবে। স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ রুহুল আমিন রুহুল মদনপুর ইউনিয়ন শ্রমিকলীগ নেতা। মদনপুর একতা মার্কেট অবস্থিত মা জেনারেল হাসপাতালের চেয়ারম্যান।
একজন সফল ব্যাবসায়ী,পরোপকারী ও সমাজ সেবক। গত করোনাকালীন সময় অসংখ্য অসহায় পরিবারের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তার তত্বাবধানে মদনপুর ইউনিয়ন এলাকার অসংখ্য কর্মহীন পুরুষ মহিলা কাজ করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করছে। এভাবে হাজারো পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে কিছু স্বার্থান্নেষী মহল তার সেবামূলক প্রতিষ্ঠান “মা “জেনারেল হাসপাতালের নামে মিথ্যা অপপ্রচারে লিপ্ত। কিভাবে তার হাসপাতালের সুনাম নষ্ট করা যায় সে বিষয়ে একের পর এক মিথ্যা সংবাদ প্রচার করছে ।
তাই আগামী নির্বাচনে শেখ রুহুল আমিন রুহুল মদনপুরবাসী সকলকে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করার অনুরোধ জানান। তিনি মদনপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হতে পারলে একটি আধুনিক পরিষদ উপহার দিবেন বলে ঘোষণা দেন।