বাংলার শিরোনামঃ
ইসমাত আরা ইসমু’র বাবার নাম গোলাম নবী মধু। এলাকার সবাই মধু ডাক্তার বলেই তাকে চিনে। আর ডাক্তার সাহেব জীবিত থাকা কালে জামাতের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। এলাকার সবার কাছে তার বেশ সুনাম ছিল। আর ৫ জন সুন্দরী মেয়ে রেখে অকালে মারা যান তিনি। চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদরে বেড়ে উঠা ইসমাত আরা ইসমু ১০২ পিস ইয়াবস সহ ডিবি পুলিশের হাতে আটক হয়। ২০ দিন পর জামিনে বের হয়ে তিনি হয়ে উঠেছেন আরো বেপরোয়া।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়,ইসমু জামিনে এসে এলাকার মানুষকে বিভিন্ন রকম মামলা করে হয়রানি করবে বলে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। আর তাই ভয়ে কেউ মুখ খুলছে না।
পিতার মৃত্যুর পর ইসমাত আরা ইসমু অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয় । কথিত আছে মধু ডাক্তারের মেয়ে মানেই সুন্দরী আর অসামাজিক কাজ লিপ্ত।
ইসমাত আরা ইসমু একটি ভাড়া বাড়িতে থাকে প্রায় ২ বছর যাবৎ। তার একাধিক স্বামী থাকলেও বর্তমানে তার কোন স্বামী নেই।
এ বিষয়ে মুঠো ফোনে কথা হয়েছে বাড়ির মালিক সাইফুল ইসলামের স্ত্রীর সাথে। তিনি বলেন, ইসমু’র স্বামী আছে কিনা বা কয়জন আছে কিছুই জানিনা। তবে ইসমা কি করেন জানতে চাইলে বলেন, শুনেছি ব্যবসা করেন কি ব্যবসা করেন তা জানিনা ইসমা বলেনি আর ব্যাবসা করার কোন আলামত ও পাইনি।
তাহলে প্রশ্ন হলো ইসমা কিসের ব্যাবসা করে?
মুঠোফোনে এ বিষয়ে ইসমার কাছে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে মামলা করার হুমকি দেন।
ইসমা কিসের ব্যাবসা করে, কার কার সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক সহ পূরো পরিবারের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন আগামী পর্বে উঠে আসবে।